বেনাপোল প্রতিনিধি:-বেইস কনসিলার- ভুট্টা ছাড়ানো ম্যশিন ব্যাবহার হচ্ছে দায়সারা ভাবে। কৃর্তপরে অযতœ অবহেলায় নষ্ট হচ্ছে সরকারের কোটি কোটি টাকা খরচে আমদানি করা এসব ম্যাশিন। উপজেলায় ভুট্টার আবাদ বাড়লেও ম্যাসিন গুলো সংরনে রয়েছেন উদাসিন। ফলে তিগ্রস্ত হচ্ছেন চাষীরা। কায়বাসহ অনেক পরিষদে নষ্ট হচ্ছে এসব ম্যাশিন।
সবুজ শ্যামলে ভরা দেশ বাংলাদেশ। যশোরের শার্শা ও বেনাপোলের বির্স্তীন্ন এলাকাজুড়ে চলতি মৌসুমে ভট্টার চাষ হয়েছে। অল্প খরচে ডাল জাতীয় এসব শষ্য চাষে লাভবান হচ্ছে চাষীরা। মানুষের ও পল্টিখাদ্য হিসাবে ব্যাবহার হয় ডাল জাতীয এই শষ্য ভুট্টা। তবে সরকারের দেওয়া ভট্টা ছাড়ানো এসব কৃষি যন্ত্রপাতি নষ্ট হয়ে যাওয়ায় ােভ প্রকাশ করেন তারা। ইউনিয়ন পরিষদ ও উপজেলা কর্তৃপরে দায়িত্বহীনতার কারনে নষ্ট হচেছ কৃষি পার্টস। তবে নতুন ম্যাশিন পেয়ে খুশি অনেক চাষী সরকারকে ধন্যবাদ জানান তারা-
অনেক ইউনিয়নে ভুটা চাষ না হলেও নেওয়া হয়েছে ভট্টা ছাড়ানো ম্যাশিন বরাদ্ধ। তবে আনা হয়নি পরিষদে ফলে অযতেœ অবহেলায় এসব ম্যাশিন বিভিন্ন দফতরে পড়ে থেকে ময়লা আবর্জনায় নষ্ট হচ্ছে। বেনাপোল ও নিজামপুরে ব্যাবহার হলেও অধিকাংশ এলাকায় ব্যাবহার না হওয়ায় নষ্ট হচ্ছে এসব মেশিন। পুটখালি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ার ম্যান আব্দুল গফাফার বলেন বরাদ্ধ পেলেও এলাকায় ভুট্টার চাষ ন্ াহওয়ায় মেশিন রয়েছে উপজেলাতে। তবে ভুট্টাচাষে কৃষকের আগ্রহ বাড়াতে কৃষি বিভাগ পরামর্শ ও সহযোগিতা দিচ্ছেন বলে জানান তিনি।
তবে ভিন্ন কথা বলেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা প্রতাপ কুমার মন্ডল। তিনি বলেন উপজেলায় ১০টি ইউনিয়নে ১১টি ম্যশিন দেওয়া হয়েছে। সুফল পাচ্ছেন চাষীরা। ইউনিয়ন পরিষয় ও উপজেলা পরিষদ স্ব স্ব ম্যাসিনের রনাবেন করবে বলে জানান তিনি।
উপজেলায় বেড়েছে তার্গেট অতিরিক্ত ভুট্টা চাষ। উৎপাদন বৃদ্ধিতে কৃষকের প্রশিন পরামর্শ ও সহযোগিতা দিচ্ছেন কৃষি বিভাগ।
আপনার মতামত লিখুন :