বেনাপোল প্রতিনিধি:-রসাইনিক সারে জমির উর্বর শক্তি কমে। ফলন হয় কম। মানব দেহে পড়ে এর প্রভাব। প্রকৃতি ভাবে গবর ও কেচ দিয়ে তৈরী ভার্মি কম্পোষ্ট কেচো সার ব্যাবহারে সুদিন ফিরছে চাষীদের। বাড়ছে ফলন,নিরাপদ সবজি উৎপাদনে দিনদিন ব্যাবহার বাড়ছে ভার্মি কম্পোষ্ট সারের।
যশোরের শার্শার ছোট নিজামপুর গ্রামের কৃষক মোহাম্মদ আলী- নিজ বাড়ীতে পালিত ৩টি গুরুর গবর ও উপজেলা কৃষি স¤প্রসারন অধিদপ্তরের দেওয়া ১৪টি পাত্র ও ৪কেজি কেচো দিয়ে তৈরী শুরু করেন ভার্মি কম্পোষ্ট সার। ৬মাসের ব্যাবধানে নিজ বাড়ীতে গড়ে তুলেছেন মিনি সার তৈরী কারখানা। প্রতিদিনের গো গবর ওকেচো দিয়ে উৎপাদিত ভার্মি কম্পোষ্ট সারের চাহিদা বাড়ছে চাষীদের। ২০টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে এ সার। কমদামে ভাল মানের সার পেয়ে উপকৃত হচ্ছেন কৃষকেরা। ভার্মিকম্পোষ্ট সারের সরবরাহ বৃদ্ধি দাবী চাষীদের
৬ মাসে ২০ হাজার টাকা খরচে ভার্মি কম্পোষ্ট সার বিক্রি করেছেন ৫০হাজার টাকায়। কেচো বিক্রি করছেন চাষীদের কাছে। ফলে এ সার তৈরী ও ব্যাবহারে আগ্রহ বাড়ছে কৃষকের। নিরাপদ সবজি উৎপাদনসহ আর্থিক ভাবে লাভবান হচ্ছেন তারা।
মোহাম্মদ আলী ও স্থানীয়রা জানান বাড়ীতে বসেই উৎপাদিত হচেছ পরিবেশ বান্ধন সার। উপকৃত হচ্ছে চাষী। অনেকের পরিবারে ফিরছে স্বচ্ছলতা।
উপজেলা,উপ কৃষি স¤প্রসারন কর্মকর্তা অসিম কুমার দে বলেন,ড্রাম নগদ অর্থ ও কেচো দিয়ে নিরাপদ সার উৎপাদন ও ব্যাবহারে প্রশিন পরামর্শ ও সহযোগিতা দিচ্ছেন উপজেলা কৃষি স¤প্রসারন অধিদপ্তর। ফলে বাড়ছে শষ্য উৎপাদন-শাস্রয় হচ্ছে অর্থ-রসাইনিক সারের ব্যাবহার কমছে উপকৃত হচ্ছেন চাষীরা
নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনে ভার্মিকম্পোষ্ট সারের ব্যাবহার ও সরবরাহ বৃদ্ধিতে সরকারের সহযোগিতা চেয়েছেন কৃষকেরা।
আপনার মতামত লিখুন :